শব্দব্রাউজ ৬৪|| নীলাঞ্জন কুমার
| "আই-যুগ"-এর কবিতা
তেঘরিয়ার বিপাশা আবাসন ৩। ১। ২০২১ সকাল এগারোটা । জীবনের অনেক চড়াই উৎরাই, হাসি মস্করা, অপমান সম্মান মিলেমিশে এই আমি আমার মতোই । আমার জটিল সরল অমৃত গরল মুহূর্ত নিয়ে সৃষ্টি সুখ, কি বলেন?
শব্দসূত্র : জটিল সরল অমৃত গরল
জটিল জীবনের সঙ্গে মেশামিশি না থাকলে সরলকে কি করে বোঝা হত ? অতি নিন্দুকের কাছে নিজেকে সমর্পণ করায় তার যে উল্লাস উপভোগ করি তা আর কোথায় পাওয়া যাবে? জটিল সরল মুহূর্ত না থাকলে কি জীবনকে জীবন বলে মন হত! সম্মান অপমান যেমন আমাকে উদ্বুদ্ধ করে অনেকটা সেই রকমই ।
সরল সত্যের সঙ্গে থাকতে থাকতে অনেকের অপছন্দের হয়ে উঠেছি । কে আমায় ব্যবহার করবে তার প্রতিযোগিতায় যারা, তাদের চোখ মুখ সে কথা বলে দেয় । বোঝে না তারা, কি করে আমি সব বুঝে ফেলে মনে মনে হা হা হাসি ।
অমৃত কোথায়? গরল পরখ করতে করতে বিষে নীল হয়ে যাচ্ছে শরীর । অমৃত কোথায়? কে আর মন্থন করে নিজেকে, তুলে আনে কাঙ্ক্ষিত অমৃত !
গরল কেমন সহ্য হয়ে গেছে । এখন অমৃতে বদহজম । প্রকৃত ভালোবাসায় যেমন সন্দেহ । অতি ভক্তির সঙ্গে চোরের লক্ষণ দেখি । হিসেব করে চলাই প্রকৃত চলা, বেশ বুঝে যাই ।
শব্দসূত্র : জটিল সরল অমৃত গরল
জটিল জীবনের সঙ্গে মেশামিশি না থাকলে সরলকে কি করে বোঝা হত ? অতি নিন্দুকের কাছে নিজেকে সমর্পণ করায় তার যে উল্লাস উপভোগ করি তা আর কোথায় পাওয়া যাবে? জটিল সরল মুহূর্ত না থাকলে কি জীবনকে জীবন বলে মন হত! সম্মান অপমান যেমন আমাকে উদ্বুদ্ধ করে অনেকটা সেই রকমই ।
সরল সত্যের সঙ্গে থাকতে থাকতে অনেকের অপছন্দের হয়ে উঠেছি । কে আমায় ব্যবহার করবে তার প্রতিযোগিতায় যারা, তাদের চোখ মুখ সে কথা বলে দেয় । বোঝে না তারা, কি করে আমি সব বুঝে ফেলে মনে মনে হা হা হাসি ।
অমৃত কোথায়? গরল পরখ করতে করতে বিষে নীল হয়ে যাচ্ছে শরীর । অমৃত কোথায়? কে আর মন্থন করে নিজেকে, তুলে আনে কাঙ্ক্ষিত অমৃত !
গরল কেমন সহ্য হয়ে গেছে । এখন অমৃতে বদহজম । প্রকৃত ভালোবাসায় যেমন সন্দেহ । অতি ভক্তির সঙ্গে চোরের লক্ষণ দেখি । হিসেব করে চলাই প্রকৃত চলা, বেশ বুঝে যাই ।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন