ক্যালেণ্ডারের পাতায়
অভিজিৎ দাসকর্মকার
| কীভাবে রাত আস্তে আসতে থাকে ঘড়ির ন্যাড়া পাঁচিল ধরে | চতুর দেয়ালে লঘু মস্তিষ্কের চটচটে ক্যাটালগ | সমস্ত আয়াস ১৮০° ভূগোল হারিয়েছে|যদিও শব্দকর্মী ≈অভিজিৎ দাসকর্মকার
↓হঠাৎই
সেতারের সুর থেকে জন্ম নিল কারুবাক লগারিদম | আবহ সংগীতে হাসছে গব্বর সিংয়ের সেই মোহিনীময়তা |
[ * jodio eta akta satire dhormi sabdo bola holo ]
ধারাপত/ সমানুপাত/ সিঁড়িভাঙার সাথে~চলতে চলতে, ইঁউহি কোই মিল গ্যায়া থা,আর এভাবেই
শরীরের আলগোছে পাল্টে যেতে দেখা গেলো ঐকিক নিয়ম, নিয়মের পিছনে মাঝরাতের আবছায়া মরণদশা, তার সাথে একটু হলুদ/ কুসুম গরম জল, এবং জিনাত সুন্দরীর পিঠে বিন্দু বিন্দু জলকণা আর
উন্মুক্ত ভোরের বুক থেকে খোসে পড়ছে যুবতী আঁচল, আঁচলের ফাঁক থেকে উঁকি দিচ্ছে ত্রিকোণমিতি |
ক্যালেন্ডারের পাতায় গলনাঙ্ক নামছে শতকরা হারে,তখনও
কিন্নরের নাচে মিশে যেতে দেখা যায় নদীটির অনিবার্য স্রোতের অনুকূল প্রতিকূল অবস্থা,অথবা
সরল সুদকষা পেরিয়ে উভচরী খাতার পাতায় অভ্যস্ত পায়চারি করতে, অথচ
কাউকেই কিছু বলছে না |এদিকে দিন সংখ্যা বেড়ে যাওয়াতে, পাঠক সংখ্যা অসমান চোখের শব্দে প্রতিফলিত হচ্ছে,আর ওদিকে দূরদর্শনে অনর্গল গেয়ে চলেছে এপাড়ে তুমি রাধে ওপাড়ে আমি |
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন