কবিতা
উনত্রিশ পয়েন্ট ফাইভ - ৪১ / সোমনাথ বেনিয়া
সরাসরি মুখোশ নয়, ঘুরিয়ে মুখ ভাসছে জনপদের দেওয়ালে
দূর থেকে লক্ষ্য রাখছে প্রতিনিয়ত অভিধানের পাতা উলটে
কার কাছে কতটুকু ক্ষমতা আছে ধোঁয়ার অধিকার নিতে
পথ চলতে গিয়ে সত্তার সমগ্রতা আলুর চিপসের তেলচিটে গন্ধ
হাতের নখ বৃদ্ধি পেলে বোধের ঘটি গড়ায় বিষণ্ণ শব্দ তুলে
রক্তের সাথে ঘামের কথা হয় পরিকল্পনা শেষে গুপ্তধনের খোঁজে
গোড়ালির মুখে চুমু খেতে উদগ্র নিকটবর্তী ক্লান্তির লালচে ঠোঁট
কে জানে নিঁখুত কাকে বলে, অন্ত্যমিলে পরিযায়ী উড়ন্ত সুখ
চুল ফুরফুর, ভাবছে লক ডাউন শেষে সুসংবাদ আসবে দ্রুত
টবের অপরাজিত গাছের অভিমান হাতের উষ্ণতায় বিচলিত
হাতের লেখা গ্রাফোলজির অঙ্কে খোলে ওষুধের ধূসর চ্যাপ্টার
ছোটো করে বড়োকথা বললে টেবিলের চার পা সমান ভাবে বসে
মানুষ ছোটো নয়, তবুও ছোটো হয় আপাদমস্তক, মৃত্যু অবকাশে
উনত্রিশ পয়েন্ট ফাইভ - ৪১ / সোমনাথ বেনিয়া
সরাসরি মুখোশ নয়, ঘুরিয়ে মুখ ভাসছে জনপদের দেওয়ালে
দূর থেকে লক্ষ্য রাখছে প্রতিনিয়ত অভিধানের পাতা উলটে
কার কাছে কতটুকু ক্ষমতা আছে ধোঁয়ার অধিকার নিতে
পথ চলতে গিয়ে সত্তার সমগ্রতা আলুর চিপসের তেলচিটে গন্ধ
হাতের নখ বৃদ্ধি পেলে বোধের ঘটি গড়ায় বিষণ্ণ শব্দ তুলে
রক্তের সাথে ঘামের কথা হয় পরিকল্পনা শেষে গুপ্তধনের খোঁজে
গোড়ালির মুখে চুমু খেতে উদগ্র নিকটবর্তী ক্লান্তির লালচে ঠোঁট
কে জানে নিঁখুত কাকে বলে, অন্ত্যমিলে পরিযায়ী উড়ন্ত সুখ
চুল ফুরফুর, ভাবছে লক ডাউন শেষে সুসংবাদ আসবে দ্রুত
টবের অপরাজিত গাছের অভিমান হাতের উষ্ণতায় বিচলিত
হাতের লেখা গ্রাফোলজির অঙ্কে খোলে ওষুধের ধূসর চ্যাপ্টার
ছোটো করে বড়োকথা বললে টেবিলের চার পা সমান ভাবে বসে
মানুষ ছোটো নয়, তবুও ছোটো হয় আপাদমস্তক, মৃত্যু অবকাশে
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন