কিছু বই কিছু কথা । নীলাঞ্জন কুমার
m- কোলাজ । সৌমিত্র রায় । আই- সোসাইটি । একশো টাকা ।
কোন কোন মানুষের দেখা মেলে জীবনে যাঁরা এক লক্ষ্যে একবগগা থেকে সেই লক্ষ্যকে সারা পৃথিবীতে ছড়িয়ে দিতে ক্রমাগত এগিয়ে যেতে থাকেন । এ ধরনের মানুষ কম তাই ভাগ্যক্রমে পাওয়া যায়, তাঁদের উপলব্ধি করতে হয়, বুঝতে হয় ও পরিকল্পনার সামনে দাঁড়াতে ইচ্ছে হয় । সে রকম এক মানুষ সৌমিত্র রায়কে দীর্ঘ কুড়ি বছর লক্ষ্য করে তাঁর মানসিকতার সঙ্গে পরিচিতি ঘটেছে ব্যাপকভাবে । সাম্প্রতিককালে কবি সৌমিত্র রায় এক বিশেষ গ্রন্থের পরিকল্পনা নিয়েছিলেন যাকে গ্রুপ ম্যাসেন্জারের সঙ্গে তুলনা করা যায় আর তা হল M- কোলাজ । সৌমিত্র আগে ইনফোলিট তথ্য সাহিত্য নামে একটি পত্রিকা করছিল । সেখান থেকে এস এম এসের মাধ্যমে কবিতার পরিকল্পনা বাস্তবায়িত হয়েছিল ও প্রতি সপ্তাহে শনিবার তা বহু মানুষকে পাঠান হোত, আমিও পেতাম । গ্রুপ ম্যাসেন্জার বার্তা যে কবিতায় আনা যেতে পারে তা সর্বপ্রথম মাথায় আসে সৌমিত্রর ।যাকে চ্যাট মোড ধারা হিসেবে দাবি তুলেছেন তিনি । আর তারই অংশ এই M-সাহিত্য । সৌমিত্র সৃষ্ট এই পন্থা নিয়ে ছোটখাটো একটি বই সম্পাদনা কবেছেন তিনি যা পড়ে বিস্মিত হতে হয় । এখানে একাধিক কবির কথোপকথনের মাধ্যমে কবিতার স্বাদ আনার প্রচেষ্টা অন্য স্বাদ নিয়ে আসে ।
সে স্বাদ আস্বাদন করতে হলে পুরো বইটি পড়তে হবে । বইটির প্রথমে সৌমিত্র তাঁর চিন্তাসূত্র ব্যাখ্যা করেছেন যা পড়ে ঋদ্ধ হতে হয় ।
সৌমিত্র ভবিষ্যতের কবিতার কথা ভাবছেন ।তথ্য প্রযুক্তি পর্বের যে যুগ আসছে তা বোঝা যাচ্ছে সৌমিত্রর বিভিন্ন কর্মগুণে । তারসঙ্গে কিছু মানুষ তিনি পেয়েছেন প্রবীণ নবীন । আসলে যুগ হঠাৎই আসে , বলেকয়ে আসে না । দুই থেকে আট দশ জন আড্ডার ছলে কবিতার মাধ্যমে আড্ডা হয়তো কিছু ক্ষেত্রে ঘটেছে কিন্তু এত পরিশিলিত ভাবে আসেনি । পড়তে পড়তে বুঝতে পারি এই সব তাৎক্ষনিক কথোপকথন কবিদের পাল্লায় পড়ে কেমন কবিতা হয়ে যাচ্ছে ।সৌমিত্রর সার্থকতা সেখানে ।
m- কোলাজ । সৌমিত্র রায় । আই- সোসাইটি । একশো টাকা ।
কোন কোন মানুষের দেখা মেলে জীবনে যাঁরা এক লক্ষ্যে একবগগা থেকে সেই লক্ষ্যকে সারা পৃথিবীতে ছড়িয়ে দিতে ক্রমাগত এগিয়ে যেতে থাকেন । এ ধরনের মানুষ কম তাই ভাগ্যক্রমে পাওয়া যায়, তাঁদের উপলব্ধি করতে হয়, বুঝতে হয় ও পরিকল্পনার সামনে দাঁড়াতে ইচ্ছে হয় । সে রকম এক মানুষ সৌমিত্র রায়কে দীর্ঘ কুড়ি বছর লক্ষ্য করে তাঁর মানসিকতার সঙ্গে পরিচিতি ঘটেছে ব্যাপকভাবে । সাম্প্রতিককালে কবি সৌমিত্র রায় এক বিশেষ গ্রন্থের পরিকল্পনা নিয়েছিলেন যাকে গ্রুপ ম্যাসেন্জারের সঙ্গে তুলনা করা যায় আর তা হল M- কোলাজ । সৌমিত্র আগে ইনফোলিট তথ্য সাহিত্য নামে একটি পত্রিকা করছিল । সেখান থেকে এস এম এসের মাধ্যমে কবিতার পরিকল্পনা বাস্তবায়িত হয়েছিল ও প্রতি সপ্তাহে শনিবার তা বহু মানুষকে পাঠান হোত, আমিও পেতাম । গ্রুপ ম্যাসেন্জার বার্তা যে কবিতায় আনা যেতে পারে তা সর্বপ্রথম মাথায় আসে সৌমিত্রর ।যাকে চ্যাট মোড ধারা হিসেবে দাবি তুলেছেন তিনি । আর তারই অংশ এই M-সাহিত্য । সৌমিত্র সৃষ্ট এই পন্থা নিয়ে ছোটখাটো একটি বই সম্পাদনা কবেছেন তিনি যা পড়ে বিস্মিত হতে হয় । এখানে একাধিক কবির কথোপকথনের মাধ্যমে কবিতার স্বাদ আনার প্রচেষ্টা অন্য স্বাদ নিয়ে আসে ।
সে স্বাদ আস্বাদন করতে হলে পুরো বইটি পড়তে হবে । বইটির প্রথমে সৌমিত্র তাঁর চিন্তাসূত্র ব্যাখ্যা করেছেন যা পড়ে ঋদ্ধ হতে হয় ।
সৌমিত্র ভবিষ্যতের কবিতার কথা ভাবছেন ।তথ্য প্রযুক্তি পর্বের যে যুগ আসছে তা বোঝা যাচ্ছে সৌমিত্রর বিভিন্ন কর্মগুণে । তারসঙ্গে কিছু মানুষ তিনি পেয়েছেন প্রবীণ নবীন । আসলে যুগ হঠাৎই আসে , বলেকয়ে আসে না । দুই থেকে আট দশ জন আড্ডার ছলে কবিতার মাধ্যমে আড্ডা হয়তো কিছু ক্ষেত্রে ঘটেছে কিন্তু এত পরিশিলিত ভাবে আসেনি । পড়তে পড়তে বুঝতে পারি এই সব তাৎক্ষনিক কথোপকথন কবিদের পাল্লায় পড়ে কেমন কবিতা হয়ে যাচ্ছে ।সৌমিত্রর সার্থকতা সেখানে ।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন