কিছু বই কিছু কথা । নীলাঞ্জন কুমার
জয় করো বিষাদের দাগ । পঙ্কজ মন্ডল ।বাংলা কবিতা আকাদেমি । ষাট টাকা ।
' এই পথ এই ঘাট পূর্ণতায়, তুমি শুধু নিজেকে ছড়াও/ সময়ের চিন্হ নিয়ে ভরে রাখি মানুষের চোখ, নিজেকে পুড়িয়ে । ' (' আগুন তোমাকে ছাড়েনি ') , ' ফুল তুমি বলো, কাঠ গোলাপের ডাল হও শুধু/ আর আমি যোনি হীন স্তনহীন বৃক্ষের জাতক হয়ে বাঁচি । ' ( ' বৃক্ষের জাতক ' ) -র মতো যিনি কবিতা পংক্তি উপহার দিতে পারেন তিনি কবি পঙ্কজ মন্ডল । কবিকে বুঝতে গেলে সময় লাগে, তা ধাতস্থ করে তুলতে আরো সময় । অর্থাৎ তাড়াহুড়ো করে পঙ্কজকে বোঝা ভার । নিত্যনৈমিত্তিক যন্ত্রণা, যন্ত্রণার সঙ্গে প্রেম, জীবনযাত্রার ভেতরে যন্ত্রণার প্রবেশ প্রস্থান ইত্যাদি আবেগীয় দিক দিয়ে লিখে চলেন তিনি । তিনি নিংড়ে দিতে চান তাঁর একান্ত নিজস্ব ভাষায় । সেই একান্ত নিজস্ব ভাষার সঙ্গে মিল না হতেই পারে, তাই সময় দিতে হয় বৈকি ।
কবির সাম্প্রতিক কাব্যগ্রন্থ 'জয় করো বিষাদের দাগ ' তে তিনি কোন চমক লাগানো কবিতা চাননি । তবে স্থায়িত্ব রাখার কবিতা তুলে দিতে চেয়েছেন ।কবিকে খুব কম মানুষ বুঝবেন, খুঁজবেন তার মধ্যে অমূল্য রতন । ফলে তাঁর প্রচার হবে না, প্রভাব হবে না, রাজনৈতিক নেতা নেত্রী তাঁকে রাজনীতির মধ্যে আনবেন না । এইসব ' না ' এর মধ্যে তিনি তাঁর মতো লিখে যাবেন । স্বাধীনভাবে । নিশ্চিন্তে । সমীরণ ঘোষের প্রচ্ছদে রঙের ব্যবহার কম হলে ভালো হত।
জয় করো বিষাদের দাগ । পঙ্কজ মন্ডল ।বাংলা কবিতা আকাদেমি । ষাট টাকা ।
' এই পথ এই ঘাট পূর্ণতায়, তুমি শুধু নিজেকে ছড়াও/ সময়ের চিন্হ নিয়ে ভরে রাখি মানুষের চোখ, নিজেকে পুড়িয়ে । ' (' আগুন তোমাকে ছাড়েনি ') , ' ফুল তুমি বলো, কাঠ গোলাপের ডাল হও শুধু/ আর আমি যোনি হীন স্তনহীন বৃক্ষের জাতক হয়ে বাঁচি । ' ( ' বৃক্ষের জাতক ' ) -র মতো যিনি কবিতা পংক্তি উপহার দিতে পারেন তিনি কবি পঙ্কজ মন্ডল । কবিকে বুঝতে গেলে সময় লাগে, তা ধাতস্থ করে তুলতে আরো সময় । অর্থাৎ তাড়াহুড়ো করে পঙ্কজকে বোঝা ভার । নিত্যনৈমিত্তিক যন্ত্রণা, যন্ত্রণার সঙ্গে প্রেম, জীবনযাত্রার ভেতরে যন্ত্রণার প্রবেশ প্রস্থান ইত্যাদি আবেগীয় দিক দিয়ে লিখে চলেন তিনি । তিনি নিংড়ে দিতে চান তাঁর একান্ত নিজস্ব ভাষায় । সেই একান্ত নিজস্ব ভাষার সঙ্গে মিল না হতেই পারে, তাই সময় দিতে হয় বৈকি ।
কবির সাম্প্রতিক কাব্যগ্রন্থ 'জয় করো বিষাদের দাগ ' তে তিনি কোন চমক লাগানো কবিতা চাননি । তবে স্থায়িত্ব রাখার কবিতা তুলে দিতে চেয়েছেন ।কবিকে খুব কম মানুষ বুঝবেন, খুঁজবেন তার মধ্যে অমূল্য রতন । ফলে তাঁর প্রচার হবে না, প্রভাব হবে না, রাজনৈতিক নেতা নেত্রী তাঁকে রাজনীতির মধ্যে আনবেন না । এইসব ' না ' এর মধ্যে তিনি তাঁর মতো লিখে যাবেন । স্বাধীনভাবে । নিশ্চিন্তে । সমীরণ ঘোষের প্রচ্ছদে রঙের ব্যবহার কম হলে ভালো হত।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন