সৌমিত্র রায় - এর জন্য গদ্য
প্রভাত চৌধুরী
৫৮.
কবিতাপাক্ষিক ১০৭ সংখ্যার ব্যাক কভারে ছাপা একটি সংবাদ দিয়ে শুরু করছি আজকের কিস্তি :
অগ্নিদগ্ধ বইমেলার ক্ষতিপূরণ বাবদ
১৬, ৩০০ টাকা পেয়েছিল কবিতাপাক্ষিক। এবং
বাংলাভাষার সমস্ত কবি এবং কবিতাপ্রেমীদের পক্ষ থেকে পশ্চিমবঙ্গ সরকার এবং মাননীয় মন্ত্রী বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য-কে কৃতজ্ঞতা এবং উষ্ণ অভিনন্দন জানিয়েছিল।
কিন্তু সেদিন একটা কথা ওখানে লেখা হয়নি। তা হল এই ক্ষতিপূরণ দেবার সরকারি সিদ্ধান্ত-কে কার্যকর করতে পশ্চিমবঙ্গ সরকারের তৎকালীন ডাইরেকটর কালচার কবি কালীকৃষ্ণ গুহ-র তৎপরতার কথা না লিখলে পাপ হবে । আরো একটা কথাও খুব বিনয়ের সঙ্গে উল্লেখ করতে চাই , এই কাজে বা কাজটি সম্পন্ন করার সঙ্গে যুক্ত ছিল আমার কিছুটা শ্রম এবং অঙ্কবিদ্যা।
এসব টুকরো টুকরো কথা যদি না জানাই তাহলে প্রকৃত সত্য কখনোই প্রকাশিত হবে না।
এবার ১ অক্টোবর১৯৯৬ - এ যেতে চাইছি।
গন্তব্যস্থল : পশ্চিমবঙ্গ বাংলা একাদেমি সভাঘর ।
অনুষ্ঠান : শংকর চট্টোপাধ্যায় স্মরণ-উৎসব।
আয়োজক : কবিতাপাক্ষিক।
কবি শংকর চট্টোপাধ্যায়-এর মৃত্যুর কুড়ি বছর পর এই অনুষ্ঠানের আহ্বায়ক ছিলেন : সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় শ্যামল দত্তরায় সত্যেন্দ্র আচার্য এবং আলোক সরকার
এই উপলক্ষে প্রকাশিত পুস্তকটির অসাধারণ ব্লার্ব লিখে দিয়েছিলেন মান্যবর শঙ্খ ঘোষ।
কবি শংকর চট্টোপাধ্যায় মারা গিয়েছিলেন ১৯৭৬-এ গৌহাটিতে। চাকরি সূত্রে ওখানে গিয়েছিলেন।হার্ট- অ্যাটাকে মৃত্যু ।
মৃত্যুর ঠিক পরেই যে স্মরণ-সভা হয়েছিল , সে সভায় আমি উপস্থিত ছিলাম। ওইদিন অশোকতরু বন্দ্যোপাধ্যায়ের গাওয়া গানটি এখনো শুনতে পাই।
কুড়ি বছর পরে এই স্মরণ-উৎসবে স্মৃতিচারণ করেছিলেন চার আহ্বায়ক সহ শ্যামল গঙ্গোপাধ্যায় কালীকৃষ্ণ গুহ দীপ সাউ।
কবি-প্রাবন্ধিক সুজিত সরকার শংকরদার কবিতা পাঠ করে আলোচনা করেন।
আর শংকরদার কবিতা পাঠ করেছিলেন :
বিদিশা মাইতি মিতা দে শান্তনু বন্দ্যোপাধ্যায় রজতেন্দ্র মুখোপাধ্যায় নাসের হোসেন এবং ড: নীলাদ্রি বিশ্বাস।
আরম্ভের গান : রশ্মি বন্দ্যোপাধ্যায় ।
মাঝে ও শেষে গান শুনিয়েছিলেন : তৃপ্তি সেন এবং শ্যামসুন্দর গোস্বামী।
মঞ্চে ব্যবহৃত শংকর চট্টোপাধ্যায়-এর প্রতিকৃতিটি দিয়েছিলেন সমরেন্দ্র দাস
সমগ্র অনুষ্ঠানটির সঞ্চালক ছিলেন রবীন্দু বিশ্বাস।
সমাপ্তিভাষণের সুযোগ পেয়েছিলাম আমি।
আগামীকালের জন্য অপেক্ষা করা যাক।
প্রভাত চৌধুরী
৫৮.
কবিতাপাক্ষিক ১০৭ সংখ্যার ব্যাক কভারে ছাপা একটি সংবাদ দিয়ে শুরু করছি আজকের কিস্তি :
অগ্নিদগ্ধ বইমেলার ক্ষতিপূরণ বাবদ
১৬, ৩০০ টাকা পেয়েছিল কবিতাপাক্ষিক। এবং
বাংলাভাষার সমস্ত কবি এবং কবিতাপ্রেমীদের পক্ষ থেকে পশ্চিমবঙ্গ সরকার এবং মাননীয় মন্ত্রী বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য-কে কৃতজ্ঞতা এবং উষ্ণ অভিনন্দন জানিয়েছিল।
কিন্তু সেদিন একটা কথা ওখানে লেখা হয়নি। তা হল এই ক্ষতিপূরণ দেবার সরকারি সিদ্ধান্ত-কে কার্যকর করতে পশ্চিমবঙ্গ সরকারের তৎকালীন ডাইরেকটর কালচার কবি কালীকৃষ্ণ গুহ-র তৎপরতার কথা না লিখলে পাপ হবে । আরো একটা কথাও খুব বিনয়ের সঙ্গে উল্লেখ করতে চাই , এই কাজে বা কাজটি সম্পন্ন করার সঙ্গে যুক্ত ছিল আমার কিছুটা শ্রম এবং অঙ্কবিদ্যা।
এসব টুকরো টুকরো কথা যদি না জানাই তাহলে প্রকৃত সত্য কখনোই প্রকাশিত হবে না।
এবার ১ অক্টোবর১৯৯৬ - এ যেতে চাইছি।
গন্তব্যস্থল : পশ্চিমবঙ্গ বাংলা একাদেমি সভাঘর ।
অনুষ্ঠান : শংকর চট্টোপাধ্যায় স্মরণ-উৎসব।
আয়োজক : কবিতাপাক্ষিক।
কবি শংকর চট্টোপাধ্যায়-এর মৃত্যুর কুড়ি বছর পর এই অনুষ্ঠানের আহ্বায়ক ছিলেন : সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় শ্যামল দত্তরায় সত্যেন্দ্র আচার্য এবং আলোক সরকার
এই উপলক্ষে প্রকাশিত পুস্তকটির অসাধারণ ব্লার্ব লিখে দিয়েছিলেন মান্যবর শঙ্খ ঘোষ।
কবি শংকর চট্টোপাধ্যায় মারা গিয়েছিলেন ১৯৭৬-এ গৌহাটিতে। চাকরি সূত্রে ওখানে গিয়েছিলেন।হার্ট- অ্যাটাকে মৃত্যু ।
মৃত্যুর ঠিক পরেই যে স্মরণ-সভা হয়েছিল , সে সভায় আমি উপস্থিত ছিলাম। ওইদিন অশোকতরু বন্দ্যোপাধ্যায়ের গাওয়া গানটি এখনো শুনতে পাই।
কুড়ি বছর পরে এই স্মরণ-উৎসবে স্মৃতিচারণ করেছিলেন চার আহ্বায়ক সহ শ্যামল গঙ্গোপাধ্যায় কালীকৃষ্ণ গুহ দীপ সাউ।
কবি-প্রাবন্ধিক সুজিত সরকার শংকরদার কবিতা পাঠ করে আলোচনা করেন।
আর শংকরদার কবিতা পাঠ করেছিলেন :
বিদিশা মাইতি মিতা দে শান্তনু বন্দ্যোপাধ্যায় রজতেন্দ্র মুখোপাধ্যায় নাসের হোসেন এবং ড: নীলাদ্রি বিশ্বাস।
আরম্ভের গান : রশ্মি বন্দ্যোপাধ্যায় ।
মাঝে ও শেষে গান শুনিয়েছিলেন : তৃপ্তি সেন এবং শ্যামসুন্দর গোস্বামী।
মঞ্চে ব্যবহৃত শংকর চট্টোপাধ্যায়-এর প্রতিকৃতিটি দিয়েছিলেন সমরেন্দ্র দাস
সমগ্র অনুষ্ঠানটির সঞ্চালক ছিলেন রবীন্দু বিশ্বাস।
সমাপ্তিভাষণের সুযোগ পেয়েছিলাম আমি।
আগামীকালের জন্য অপেক্ষা করা যাক।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন