কবিতা
উনত্রিশ পয়েন্ট ফাইভ - ৩৪ / সোমনাথ বেনিয়া
কাকে প্রিয় বলি, প্রেমিকার গোলাপ, নাকি দেবীর জবা
কাকে প্রথমে খুশি করি, অন্নদাত্রী, নাকি অন্ন যে বেড়ে দেয়
সমস্যার মূলে ইন্ধন জাগিয়ে ছায়া অন্যদিকে চেয়ে থাকে
রাগ চণ্ডাল, মাথায় বসিয়ে দেশলাই কাঠি ধরাই, সুখে
আহা, পুড়ছে দেখো, গন্ধ তার, কার দুরন্ত বিপর্যয় ...
অন্নপূর্ণা কাঁদলে খাবার পাতে নুন লাগে না, জানে মন
যত বহুরৈখিক চিন্তা কীভাবে সরলরেখা হয় মার্জনায়
প্রণামমুদ্রায় ভাগ্যরেখার ফিসফাস শোনে দ্বাদশের রাহু
হাড়িকাঠে তিলক চড়িয়ে মাতৃবন্দনায় গুপ্তসংহিতার মন্ত্র
একের পর এক বায়ুমণ্ডলে আবাহন আলোখচিত শিশির
স্বতোবিরোধে ঈর্ষার জাঁতাকলে গুঁড়ো হয়েছি বহুবার
দু-জনেই প্রিয়, দেখি ময়ূরের পেখমে ঈশ্বরের রঙিন সংসার
উনত্রিশ পয়েন্ট ফাইভ - ৩৪ / সোমনাথ বেনিয়া
কাকে প্রিয় বলি, প্রেমিকার গোলাপ, নাকি দেবীর জবা
কাকে প্রথমে খুশি করি, অন্নদাত্রী, নাকি অন্ন যে বেড়ে দেয়
সমস্যার মূলে ইন্ধন জাগিয়ে ছায়া অন্যদিকে চেয়ে থাকে
রাগ চণ্ডাল, মাথায় বসিয়ে দেশলাই কাঠি ধরাই, সুখে
আহা, পুড়ছে দেখো, গন্ধ তার, কার দুরন্ত বিপর্যয় ...
অন্নপূর্ণা কাঁদলে খাবার পাতে নুন লাগে না, জানে মন
যত বহুরৈখিক চিন্তা কীভাবে সরলরেখা হয় মার্জনায়
প্রণামমুদ্রায় ভাগ্যরেখার ফিসফাস শোনে দ্বাদশের রাহু
হাড়িকাঠে তিলক চড়িয়ে মাতৃবন্দনায় গুপ্তসংহিতার মন্ত্র
একের পর এক বায়ুমণ্ডলে আবাহন আলোখচিত শিশির
স্বতোবিরোধে ঈর্ষার জাঁতাকলে গুঁড়ো হয়েছি বহুবার
দু-জনেই প্রিয়, দেখি ময়ূরের পেখমে ঈশ্বরের রঙিন সংসার
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন