আমার মগজ নোটোশন দিচ্ছে ____
অভিজিৎ দাসকর্মকার
আমার ভিতর ১টা দরিন্দগী দৌরাত্ম্য করছে———
ভাবা যায়, শসা ৩৫ টাকা কিলো সেটাও বলছে না!
অথচ কতো বেসগীটারে লোনাভালা বা তুর্কির ইভিনিং গাজনের সবই চারণভূমিতে ছড়িয়ে।
প্ল্যানচেটে আনা হয়েছে লুই পাস্তুরকে। তারজন্যও
৫কেজি চাল ১কেজি ডাল, আর
বিদ্রূপাত্মক ভাবে ওয়াইসপ, ট্যাক্স, টোল চালিয়ে যাচ্ছে__
মুড়িতে ৬০ টাকার প্রকল্প হিসেবে দেখা যাচ্ছে গুটেনবার্গ সমকোণে ঠেস দিয়েছে
ওনার ৬ ঘন্টা জল খাওয়া, হিসি করা বন্ধ। তবে
ইনসিওর্ড আছেন এটাই স্বপ্ন____
এবার বুঝছি আমার মগজ নোটোশন দিচ্ছে ____
১] গৃহশিক্ষকতা ≠ সব্জি বিক্রেতা
[ আনটিল লকডাউন উইথড্র ]
২] সেলুন চালক = মোটরগাড়ীর খালাসি = ৯X ৩বেলার
পাত
[ পেট, রাগ করে পিঠে চিটিয়ে গ্যাছে, অথচ বিন্দাস ]
একটা গালি দিতে ইচ্ছে করছে।
কিন্তু পেলবতা মেখে ম্যারিগনেট হয়ে আছি। কবিতা____
আমার শিক্ষকরা বলেন কবিতায় অভিজ্ঞতা দাও,গালি নয়।
বিষমবাহুগুলো একদিন ২কেজি চাল ২৫০ ডাল ২৫০ মুড়ি ৫টাকার সাবান ৫ টাকার বিস্কুট ডোর-টু-ডোর দিয়ে গ্যাছে, সঙ্গে ছিলো ৩২-জনের ভুবনমোহিনী দাঁতক্যালানো, দাতা গ্রহিতার সেলফি।
তবে সামাজিক দূরত্বের ফাৎনায় ভূলোক-দুলোক চিকনিভাবে ইউটার্ন নিয়েই অনুশাসনে থাকার কথা আওড়েছে__
করবো
লড়বো
জিতব
বলতে বলতে মহেন্দ্রক্ষণটি বিলিয়মান হয়ে গ্যাছে ক্রমশ__
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন