সৌমিত্র রায় - এর জন্য গদ্য
প্রভাত চৌধুরী
৪৩.
আমরা পৌঁছে যাচ্ছি কবিতাপাক্ষিক-এর তৃতীয় বর্ষপূর্তি এবং মুর্শিদাবাদ জেলা কবিতা উৎসবে।
প্রথম বর্ষপূর্তি : আদ্রা , পুরুলিয়ায়।
দ্বিতীয় বর্ষপূর্তি : বাজোরিয়া গেস্ট হাউস ,বাঁকুড়া ।
আর
তৃতীয় বর্ষপূর্তি : রবীন্দ্রভবন , বহরমপুর।
কবিতাপাক্ষিক ৬৮ সংখ্যাতে ( 24 . 02 .1996.) দেখতে পাচ্ছি ঘোষণাটি। ছাপা হয়েছিল ব্যাককভারে।
যাবতীয় যোগাযোগ করতে বলা হয়েছিল :
সৈয়দ খালেদ নৌমান ॥ মানসিক হাসপাতাল আবাসন ॥ নং জি 1 ব্লক 1 ॥ বহরমপুর
এবং
সন্দীপ বিশ্বাস
28/1 উকিলাবাদ রোড ॥ বহরমপুর
আরো ঘোষণা ছিল : অনুষ্ঠানটি শুরু হবে সকাল দশটায়।
কবিতাপাক্ষিক-এর ৬৯ সংখ্যার তৃতীয় কভারে ছাপা হয়েছিল একটি দুঃসংবাদ।
কবিতাপাক্ষিক- এর প্রথম সুহৃদ
স না ত ন দে - র
অকাল প্রয়াণে আমরা মর্মাহত
এতবড়ো একটা বেদনাদায়ক খবর - কে সঙ্গে নিয়েই আমরা তৃতীয় বর্ষপূর্তির কাজকে এগিয়ে নিয়ে গিয়েছিলাম।
উৎসবের সরজমিন ব্যবস্থাদি দ্যাখার জন্য সৈয়দ কওসর জামাল সঙ্গে গিয়েছিল। আমি সেবার বহরমপুর সার্কিটহাউসে উঠেছিলাম জামালের সৌজন্যে। নাসের তো ছিলই সারাক্ষণ।
সে আলোচনাতেই ঠিক হয়েছিল যাঁরা এই উৎসবে যোগ দিতে আসবেন সকলকেই সরকারি বাংলোতে রাখার ব্যবস্থা করতে হবে। হোটেলের থেকে এতে খরচ অনেকটা কম পড়বে। সমস্ত অনুষ্ঠানটির মূল দায়িত্বের অনেকটাই পালন করতে হয়েছিল সন্দীপ বিশ্বাস-কে।এটা বেশ মনে পড়ছে।
আমরা পৌঁছে যাবো রাত ন-টা নাগাদ। তারপর সব দায়িত্ব উৎসব কমিটির।
কীভাবে গেলাম , কোথায় থাকলাম , কী খেলাম সেসব আগামীকাল।
প্রভাত চৌধুরী
৪৩.
আমরা পৌঁছে যাচ্ছি কবিতাপাক্ষিক-এর তৃতীয় বর্ষপূর্তি এবং মুর্শিদাবাদ জেলা কবিতা উৎসবে।
প্রথম বর্ষপূর্তি : আদ্রা , পুরুলিয়ায়।
দ্বিতীয় বর্ষপূর্তি : বাজোরিয়া গেস্ট হাউস ,বাঁকুড়া ।
আর
তৃতীয় বর্ষপূর্তি : রবীন্দ্রভবন , বহরমপুর।
কবিতাপাক্ষিক ৬৮ সংখ্যাতে ( 24 . 02 .1996.) দেখতে পাচ্ছি ঘোষণাটি। ছাপা হয়েছিল ব্যাককভারে।
যাবতীয় যোগাযোগ করতে বলা হয়েছিল :
সৈয়দ খালেদ নৌমান ॥ মানসিক হাসপাতাল আবাসন ॥ নং জি 1 ব্লক 1 ॥ বহরমপুর
এবং
সন্দীপ বিশ্বাস
28/1 উকিলাবাদ রোড ॥ বহরমপুর
আরো ঘোষণা ছিল : অনুষ্ঠানটি শুরু হবে সকাল দশটায়।
কবিতাপাক্ষিক-এর ৬৯ সংখ্যার তৃতীয় কভারে ছাপা হয়েছিল একটি দুঃসংবাদ।
কবিতাপাক্ষিক- এর প্রথম সুহৃদ
স না ত ন দে - র
অকাল প্রয়াণে আমরা মর্মাহত
এতবড়ো একটা বেদনাদায়ক খবর - কে সঙ্গে নিয়েই আমরা তৃতীয় বর্ষপূর্তির কাজকে এগিয়ে নিয়ে গিয়েছিলাম।
উৎসবের সরজমিন ব্যবস্থাদি দ্যাখার জন্য সৈয়দ কওসর জামাল সঙ্গে গিয়েছিল। আমি সেবার বহরমপুর সার্কিটহাউসে উঠেছিলাম জামালের সৌজন্যে। নাসের তো ছিলই সারাক্ষণ।
সে আলোচনাতেই ঠিক হয়েছিল যাঁরা এই উৎসবে যোগ দিতে আসবেন সকলকেই সরকারি বাংলোতে রাখার ব্যবস্থা করতে হবে। হোটেলের থেকে এতে খরচ অনেকটা কম পড়বে। সমস্ত অনুষ্ঠানটির মূল দায়িত্বের অনেকটাই পালন করতে হয়েছিল সন্দীপ বিশ্বাস-কে।এটা বেশ মনে পড়ছে।
আমরা পৌঁছে যাবো রাত ন-টা নাগাদ। তারপর সব দায়িত্ব উৎসব কমিটির।
কীভাবে গেলাম , কোথায় থাকলাম , কী খেলাম সেসব আগামীকাল।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন