কিছু বই কিছু কথা । নীলাঞ্জন কুমার
কবিতার কথা কাটাকাটি । উপেক্ষিৎ শর্মা । সাহিত্য জগৎ । একশো কুড়ি টাকা ।
প্রকৃত সমালোচক কোনদিন বন্ধুকৃত্য করে না ।প্রকৃত সমালোচকের কাছে পরিচিত অপরিচিত লেখকের লেখা সমান মূল্যবান । তাই লেখকেরা প্রকৃত সমালোচককে ভরসা করেন । তাঁরা সম্মান জানিয়ে তাঁদের বই দেন প্রকৃত মন্তব্য পাওয়ার জন্য ।
এই 'প্রকৃত ' শব্দটি অনেকবার লেখার একটিমাত্র কারণ, এর বাইরে জগৎ আছে । বিরাট । রাস্তায় পুলিশের ঘুষ খাবার মতো ওপেন সিক্রেট! উপেক্ষিৎ শর্মাকে যদি খুব ভালো কবি বলে ফেলি তাহলে ওই পুলিশের ব্যাপার হবে । তবে তাঁর সাম্প্রতিক কাব্যগ্রন্থ
' কবিতার কথা কাটাকাটি ' মধ্যে চলে যাওয়ার মতো পংক্তির অভাব নেই, যার দিকে দৃষ্টি যায় কিন্তু কিছুক্ষণ পর তা মুছে যায় মন থেকে । প্রমাণস্বরূপ দেখাতে চাই:
' সমূহ জীবন দিয়ে আটকে রেখেছি ভয় ও বার্ধক্য । দরজায় । পর্দার আড়ালে । ' , ' সবাই যেভাবে আছে সেইভাবে আমি/ হাঁটিচলিখাইশুই এবং হাঁটি যেভাবে সবাই ...'।
উপেক্ষিৎ শর্মার কাব্যগ্রন্থে যে কটি দীর্ঘ কবিতা আছে তাকে শ্রমের অপচয় বলে মনে করি ।থিয়েটারে যেমন বাজে অভিনেতা বেশিক্ষণ স্টেজ শেয়ার করার জন্য সময় নষ্ট করে আর সিনেমায় ফুটেজ খায়, তেমনি হয়ে উঠেছে এই কবিতা । উপেক্ষিৎ শর্মা এখানে কাটাকাটির খেলা নয় বাজে শব্দের জোড়া লাগানোর খেলা দেখিয়েছেন । দেবান্ঞ্জনা চ্যাটার্জির প্রচ্ছদ সাদাসিধে হলেও মনোগ্রাহী ।
কবিতার কথা কাটাকাটি । উপেক্ষিৎ শর্মা । সাহিত্য জগৎ । একশো কুড়ি টাকা ।
প্রকৃত সমালোচক কোনদিন বন্ধুকৃত্য করে না ।প্রকৃত সমালোচকের কাছে পরিচিত অপরিচিত লেখকের লেখা সমান মূল্যবান । তাই লেখকেরা প্রকৃত সমালোচককে ভরসা করেন । তাঁরা সম্মান জানিয়ে তাঁদের বই দেন প্রকৃত মন্তব্য পাওয়ার জন্য ।
এই 'প্রকৃত ' শব্দটি অনেকবার লেখার একটিমাত্র কারণ, এর বাইরে জগৎ আছে । বিরাট । রাস্তায় পুলিশের ঘুষ খাবার মতো ওপেন সিক্রেট! উপেক্ষিৎ শর্মাকে যদি খুব ভালো কবি বলে ফেলি তাহলে ওই পুলিশের ব্যাপার হবে । তবে তাঁর সাম্প্রতিক কাব্যগ্রন্থ
' কবিতার কথা কাটাকাটি ' মধ্যে চলে যাওয়ার মতো পংক্তির অভাব নেই, যার দিকে দৃষ্টি যায় কিন্তু কিছুক্ষণ পর তা মুছে যায় মন থেকে । প্রমাণস্বরূপ দেখাতে চাই:
' সমূহ জীবন দিয়ে আটকে রেখেছি ভয় ও বার্ধক্য । দরজায় । পর্দার আড়ালে । ' , ' সবাই যেভাবে আছে সেইভাবে আমি/ হাঁটিচলিখাইশুই এবং হাঁটি যেভাবে সবাই ...'।
উপেক্ষিৎ শর্মার কাব্যগ্রন্থে যে কটি দীর্ঘ কবিতা আছে তাকে শ্রমের অপচয় বলে মনে করি ।থিয়েটারে যেমন বাজে অভিনেতা বেশিক্ষণ স্টেজ শেয়ার করার জন্য সময় নষ্ট করে আর সিনেমায় ফুটেজ খায়, তেমনি হয়ে উঠেছে এই কবিতা । উপেক্ষিৎ শর্মা এখানে কাটাকাটির খেলা নয় বাজে শব্দের জোড়া লাগানোর খেলা দেখিয়েছেন । দেবান্ঞ্জনা চ্যাটার্জির প্রচ্ছদ সাদাসিধে হলেও মনোগ্রাহী ।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন