মেরুদণ্ডে ইউরিয়া দিয়ে চলেছি রোজ...
অভিজিৎ দাসকর্মকার
সচেতনতার ঝরণা ফিলিংস, ক্রমশ কোমরের দিক থেকে আরও একটু নিচে নামছে, দক্ষিণ-পূর্ব অনেকটাই নমনীয়
এবং পাওয়ারফুলি ওভারফ্লো হয়ে চলেছে সৌন্দর্য আর মেধা।
পাঠভাঙা ডাইরির পাতায় নোঙর লাগাও ব্যবহৃত মার্জিন,
আমি সিনটেক্স ভাঙছি।
চোখ আর আলোর মাঝে ৩৫ বছরের ব্রহ্মময়ী ভার্জিনিটি____
তার সম্পূর্ণ ধারাবিবরণীর মার্জিতরুচির ঠিক বাইরে প্রতিফলিত হচ্ছে প্রত্নস্বাক্ষর। অতএব,
আমার ডট্ কলমে এখন চাতকের ক্রাইসিস, এবং শিলার
কুচি আর কোঁচড়ে অসভ্যতা বাসা বেঁধেছে।
সুতরং, চন্দ্রবিন্দু লাগানো হলো গতানুগতিক এবং বিশুদ্ধ ধারায়
রোদ-লাগা কবিতার ঘ্রাণ এখন ফ্লাইওভার ধরেছে,
দাঁড়াও, ভালো করে হাত স্যানিটাইজ করো____
আমরা এখন নীলপদ্ম দেয়া চেয়ারে শুধুই কী অর্থহীন শব্দবন্ধ করে চলেছি? নাকি____
ইজ্জতের সাথে সারোগেসি করছি?
ওই ফিলিংসগুলোর ফিলামেন্ট ছিঁড়ে গ্যাছে, একবগগা যুক্তি নিয়ে ঝুল বারান্দায় ঝুলছে পা-মোছার অক্ষর-মৈথুন______
এসবের জন্য আমি কোনো আন্দোলন করিনি। কোনো সূত্র খুঁজিনি। রসায়নাগারে নিজের স্কোয়ামাস পরীক্ষা করিনি।
নিজ-যত্নে মেরুদণ্ডে ইউরিয়া দিয়ে চলেছি রোজ...
*
সুন্দর নির্মাণ
উত্তরমুছুন