কিছু বই কিছু কথা । নীলাঞ্জন কুমার
গগন সমগ্র । প্রফুল্ল পাল ।পাঠক । ষাট টাকা
কবিতার ভেতর দিয়ে মানুষ কত কি দেখে! কত কি ভাবে! কত চমৎকার উপহার দেয়! অহর্নিশ কবিতার সঙ্গে থাকতে গিয়ে যে সমর্পণ উঠে আসে তাকে কোন নাম দেওয়া যায়! জানা নেই ।যে কবি লেখেন: ' বেদবাইবেলকোরাণ ত্রিপিটক দাস ক্যাপিটালের পাতা ভরে যাবে গগনে/ সেই রকম আমারও মনে হয়েছিল আর সকলে যেমন ভাবছে আজকাল ।' , কিংবা, ' আর বারবধূর লজ্জাবিষয়ক কঠোর প্রবন্ধে যা আছে তা না বলাই ভালো ' তাকে কত নম্বর দেওয়া যায়? কেউ কি উত্তর দিতে পারবেন? অন্ততঃ প্রফুল্ল পালের ' গগন সমগ্র ' র জন্য (যার ভেতরে এই পংক্তিগুলি গ্রন্থিত আছে) তার মাপ করা বেশ অসুবিধেজনক ।
গগনকে কত রকম ভাবে দেখানো যায় তা প্রফুল্ল পাল বিবৃত করেছেন অত্যন্ত সমর্থনযোগ্য সচেতন ও নির্বিকার ভাবে । তিনি বলেন: 'বাচ্চা যেমন ডিমে ভরা/ ভাতের মধ্যে গগন ভরা । ' গগন আছে সব কিছুর ভেতরে, শুধু খুঁজে নেবে নিজের মননের মধ্যে দিয়ে । প্রফুল্ল পাল লিখেছেন তাঁর মতো করে । তাঁর নাম কামানোর কোন দায় নেই ।প্রান্তিক এক গ্রামীণ মফস্বলে থেকে গগন দেখেন , বোঝেন, ভাবেন, তার স্বাদ গ্রহণ করেন । কতজন তা পারে?
সবশেষে বলা যায় , মানবতা আর গগনকে মিলিয়ে দেন তিনি । আসে রাজনীতি , লোভ । যেমন:
' গগনের কাছে লাল চালের ভাতের লোভ আর/ কালোকে কালো সাদাকে সাদা বলার স্পর্ধা ।' ব্রেভো!
দেবাশিস সাহা ছেঁড়া খোঁড়া ভূমিকায় গগন অর্থাৎ অনন্ত আকাশকে যেভাবে চিন্হিত করেছন তাতে বাহাদুরি আছে ।
গগন সমগ্র । প্রফুল্ল পাল ।পাঠক । ষাট টাকা
কবিতার ভেতর দিয়ে মানুষ কত কি দেখে! কত কি ভাবে! কত চমৎকার উপহার দেয়! অহর্নিশ কবিতার সঙ্গে থাকতে গিয়ে যে সমর্পণ উঠে আসে তাকে কোন নাম দেওয়া যায়! জানা নেই ।যে কবি লেখেন: ' বেদবাইবেলকোরাণ ত্রিপিটক দাস ক্যাপিটালের পাতা ভরে যাবে গগনে/ সেই রকম আমারও মনে হয়েছিল আর সকলে যেমন ভাবছে আজকাল ।' , কিংবা, ' আর বারবধূর লজ্জাবিষয়ক কঠোর প্রবন্ধে যা আছে তা না বলাই ভালো ' তাকে কত নম্বর দেওয়া যায়? কেউ কি উত্তর দিতে পারবেন? অন্ততঃ প্রফুল্ল পালের ' গগন সমগ্র ' র জন্য (যার ভেতরে এই পংক্তিগুলি গ্রন্থিত আছে) তার মাপ করা বেশ অসুবিধেজনক ।
গগনকে কত রকম ভাবে দেখানো যায় তা প্রফুল্ল পাল বিবৃত করেছেন অত্যন্ত সমর্থনযোগ্য সচেতন ও নির্বিকার ভাবে । তিনি বলেন: 'বাচ্চা যেমন ডিমে ভরা/ ভাতের মধ্যে গগন ভরা । ' গগন আছে সব কিছুর ভেতরে, শুধু খুঁজে নেবে নিজের মননের মধ্যে দিয়ে । প্রফুল্ল পাল লিখেছেন তাঁর মতো করে । তাঁর নাম কামানোর কোন দায় নেই ।প্রান্তিক এক গ্রামীণ মফস্বলে থেকে গগন দেখেন , বোঝেন, ভাবেন, তার স্বাদ গ্রহণ করেন । কতজন তা পারে?
সবশেষে বলা যায় , মানবতা আর গগনকে মিলিয়ে দেন তিনি । আসে রাজনীতি , লোভ । যেমন:
' গগনের কাছে লাল চালের ভাতের লোভ আর/ কালোকে কালো সাদাকে সাদা বলার স্পর্ধা ।' ব্রেভো!
দেবাশিস সাহা ছেঁড়া খোঁড়া ভূমিকায় গগন অর্থাৎ অনন্ত আকাশকে যেভাবে চিন্হিত করেছন তাতে বাহাদুরি আছে ।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন