সৌমিত্র রায়-এর জন্য গদ্য
প্রভাত চৌধুরী
১৩.
টিম কবিতাপাক্ষিক। টিমের কথা পরে বলছি। আগে বলি প্রস্তুতির কথা। পবিত্রদা অর্থাৎ পবিত্র মুখোপাধ্যায় এবং আমার মধ্যে টানাপোড়েনের পর ঠিক হল: পাক্ষিক। প্রকাশকাল হবে --- পাক্ষিক।আর নাম ! নাম নিয়ে নতুন করে ভাবতে বসব কেন ! প্রকাশকাল + কবিতা = কবিতাপাক্ষিক।
সদ্য কমিউনিস্ট পার্টি-র শিক্ষাক্রম পার করে আসা আমি, আমার মাথায় ছিল সংগঠন। পত্রিকা প্রকাশের আগেই পত্রিকা প্রকাশের খবর পৌঁছে দিতে হবে।
প্রথমেই বাঁকুড়ার কথা মনে এল। তখন এত ফোনটোন ছিল না। আর মোবাইল বা স্মার্ট ফোন তো কল্পবিজ্ঞানের গল্প। আর যাতায়াতের পথে বর্ধমান। রুটচার্টটি দেখুন।
হাওড়া টু বেলিয়াতোড় ( ভায়া - দুর্গাপুর ) -- কাদাকুলি-ছান্দার ।ফেরা ছন্দার টু বর্ধমান বাই বাস।
ছান্দার উৎপল চক্রবর্তীর অভিব্যক্তিতে মিটিং।মূলত রাজকল্যাণ চেল-এর ব্যবস্থাপনায়। রাজকল্যাণের বন্ধুরা সকলেই উপস্থিত ছিল। সকলেই দারুণ উৎসাহিত করেছিল আমাকে।
পরদিন খুব ভোরে বাস ধরেছিলাম ছান্দার থেকে। বর্ধমানে সহকর্মী নিয়াজুল হক-এর থাকার কথা।
নিয়াজুল তো ছিলই। সঙ্গে ছিল মতি। মুহম্মদ মতিউল্লাহ ।গন্তব্য ৩৭ নম্বর কালনা রোড। চিত্রকল্প।কবিশিল্পী শ্যামলবরণ সাহা-র বাড়ি।ভুল হল। শ্যামল- সঞ্চয়িতার বাড়ি বলাটাই সংগত ছিল। বলে রাখা শ্রেয় , তার আগে শ্যামলবরণের সাথে আমার ব্যক্তিগত পরিচয়ই ছিল না।কিন্তু পৌঁছনোর পর কারো পক্ষেই বোঝা সম্ভব ছিল না এই তথ্যটি।আগে কখনোই এই কথাটা লিখিনি। একটা যোগসূত্র ছিল।তা হল আলোক সরকার।
বর্ধমানের সভায় উপস্থিত ছিল বাকচর্চা-র সকলে।আর এখান থেকেই পেয়েছিলাম দীপ সাউ-কে। এই দীপ-ই কবিতাপাক্ষিক -এর যাবতীয় দীপ জ্বালিয়ে রেখেছিল বর্ধমানে। নিয়াজুল তো ছিলই।
তার আগেই আমার সেজভাই শিব চৌধুরী কবিতাপাক্ষিকের কয়েকটি লোগো করে দিয়েছিল।
সেসব কথা ও কাহিনি আগামীকাল।
প্রভাত চৌধুরী
১৩.
টিম কবিতাপাক্ষিক। টিমের কথা পরে বলছি। আগে বলি প্রস্তুতির কথা। পবিত্রদা অর্থাৎ পবিত্র মুখোপাধ্যায় এবং আমার মধ্যে টানাপোড়েনের পর ঠিক হল: পাক্ষিক। প্রকাশকাল হবে --- পাক্ষিক।আর নাম ! নাম নিয়ে নতুন করে ভাবতে বসব কেন ! প্রকাশকাল + কবিতা = কবিতাপাক্ষিক।
সদ্য কমিউনিস্ট পার্টি-র শিক্ষাক্রম পার করে আসা আমি, আমার মাথায় ছিল সংগঠন। পত্রিকা প্রকাশের আগেই পত্রিকা প্রকাশের খবর পৌঁছে দিতে হবে।
প্রথমেই বাঁকুড়ার কথা মনে এল। তখন এত ফোনটোন ছিল না। আর মোবাইল বা স্মার্ট ফোন তো কল্পবিজ্ঞানের গল্প। আর যাতায়াতের পথে বর্ধমান। রুটচার্টটি দেখুন।
হাওড়া টু বেলিয়াতোড় ( ভায়া - দুর্গাপুর ) -- কাদাকুলি-ছান্দার ।ফেরা ছন্দার টু বর্ধমান বাই বাস।
ছান্দার উৎপল চক্রবর্তীর অভিব্যক্তিতে মিটিং।মূলত রাজকল্যাণ চেল-এর ব্যবস্থাপনায়। রাজকল্যাণের বন্ধুরা সকলেই উপস্থিত ছিল। সকলেই দারুণ উৎসাহিত করেছিল আমাকে।
পরদিন খুব ভোরে বাস ধরেছিলাম ছান্দার থেকে। বর্ধমানে সহকর্মী নিয়াজুল হক-এর থাকার কথা।
নিয়াজুল তো ছিলই। সঙ্গে ছিল মতি। মুহম্মদ মতিউল্লাহ ।গন্তব্য ৩৭ নম্বর কালনা রোড। চিত্রকল্প।কবিশিল্পী শ্যামলবরণ সাহা-র বাড়ি।ভুল হল। শ্যামল- সঞ্চয়িতার বাড়ি বলাটাই সংগত ছিল। বলে রাখা শ্রেয় , তার আগে শ্যামলবরণের সাথে আমার ব্যক্তিগত পরিচয়ই ছিল না।কিন্তু পৌঁছনোর পর কারো পক্ষেই বোঝা সম্ভব ছিল না এই তথ্যটি।আগে কখনোই এই কথাটা লিখিনি। একটা যোগসূত্র ছিল।তা হল আলোক সরকার।
বর্ধমানের সভায় উপস্থিত ছিল বাকচর্চা-র সকলে।আর এখান থেকেই পেয়েছিলাম দীপ সাউ-কে। এই দীপ-ই কবিতাপাক্ষিক -এর যাবতীয় দীপ জ্বালিয়ে রেখেছিল বর্ধমানে। নিয়াজুল তো ছিলই।
তার আগেই আমার সেজভাই শিব চৌধুরী কবিতাপাক্ষিকের কয়েকটি লোগো করে দিয়েছিল।
সেসব কথা ও কাহিনি আগামীকাল।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন