কিছু বই কিছু কথা । নীলাঞ্জন কুমার
পৃথিবীর ক্ষুদ্রতম কবিতা: শব্দ '১এবং অন্যান্য শব্দ কবিতা । সৌমিত্র রায় ।আই সোসাইটি ।ষাট টাকা ।
ভাষা শহীদ স্মরণে উৎসর্গীকৃত সৌমিত্র রায়ের ২০১৭ সালে প্রকাশিত 'পৃথিবীর ক্ষুদ্রতম কবিতা: শব্দ ১ এবং অন্যান্য কবিতা ' এই দীর্ঘ শিরোনামের বইটি আদ্যন্ত পাঠ করে একটি কথা মনে উঠে আসে ' এভাবেও বলা যায়! '
মহাকাব্যের যুগে আমরা দেখেছি কাব্য মানে বৃহৎ গ্রন্থ যার ফলশ্রুতি রামায়ণ, মহাভারত , আর দুই লাইন কবিতা মানে শ্লোক ।এই দু ধারা এসেছে শোক থেকে । অর্থাৎ বোঝা যাচ্ছে তখন থেকে ধারা তৈরি হয়ে যাচ্ছে ।কবি কব্ ধাতু উদ্ভুত, যার অর্থ 'যে বলে '। অর্থাৎ যে নতুন কথা বলে । এই নতুন কথা বলার জন্য যুগে যুগে মানুষ আসে । তারা সাধারণদের চেতনা পরিশুদ্ধ ও বিকাশের জন্য দায়ী থাকে । কবিতা এভাবে শুদ্ধ থেকে শুদ্ধতার অবস্থানে নিয়ে যায় বলে আজও কবিতার প্রয়োজন মানুষ উপলব্ধি করে । কারণ কবিতা স্রেফ কোন বিনোদন নয়, প্রয়োজন । যা বিপদে ভরসা জোগায় । আনন্দে বিকশিত করে ।
ধারা থাকবেই । কবিতা নিয়ে নতুন ভাবনা হবেই ।কেউ চায় বা না চায় । কিংবা খবরের কাগজে 'এ সময় কি কবিতা লেখার সময় ' মার্কা লেখা লিখে ব্যবসায়িক কুলের কল্যাণ করুন । ধারার কারণে কবি সৌমিত্র রায় পৃথিবীর বুকে ক্ষুদ্রতম কবিতা লিখে ফেলেন যার শিরোনাম
' ট্রেকিং ' এক শব্দের কবিতা তা হল ' পা-হাড় '। একটু ভাবুন তবে পাবেন এই একটি শব্দ থেকে গড়ে ওঠা হাজারো শব্দ । বইটিতে সৌমিত্র পরিমিত অপরিমিতের
দিকদিশা তুলে ধরেছেন যা জানতে বইটি পড়া প্রয়োজন ।
ভাষা আমাদের সুখ দিয়েছে আনন্দ দিয়েছে শান্তিও দিয়েছে । এ পকেট বইটিতে কোন রাশভারি আলোচনা রাখেননি সৌমিত্র । নিয়মিত কবিতাচর্চার সুন্দর সুন্দর দিক আমাদের সামনে এনেছেন তিনি । তথ্য প্রযুক্তি যুগে দাঁড়িয়ে বলা যায় তিনি এভাবে লড়ে যাচ্ছেন । নতুন নতুন উদ্ভাবন ও চিন্তাসূত্র আমাদের সমৃদ্ধ করে তুলেছে ।
পৃথিবীর ক্ষুদ্রতম কবিতা: শব্দ '১এবং অন্যান্য শব্দ কবিতা । সৌমিত্র রায় ।আই সোসাইটি ।ষাট টাকা ।
ভাষা শহীদ স্মরণে উৎসর্গীকৃত সৌমিত্র রায়ের ২০১৭ সালে প্রকাশিত 'পৃথিবীর ক্ষুদ্রতম কবিতা: শব্দ ১ এবং অন্যান্য কবিতা ' এই দীর্ঘ শিরোনামের বইটি আদ্যন্ত পাঠ করে একটি কথা মনে উঠে আসে ' এভাবেও বলা যায়! '
মহাকাব্যের যুগে আমরা দেখেছি কাব্য মানে বৃহৎ গ্রন্থ যার ফলশ্রুতি রামায়ণ, মহাভারত , আর দুই লাইন কবিতা মানে শ্লোক ।এই দু ধারা এসেছে শোক থেকে । অর্থাৎ বোঝা যাচ্ছে তখন থেকে ধারা তৈরি হয়ে যাচ্ছে ।কবি কব্ ধাতু উদ্ভুত, যার অর্থ 'যে বলে '। অর্থাৎ যে নতুন কথা বলে । এই নতুন কথা বলার জন্য যুগে যুগে মানুষ আসে । তারা সাধারণদের চেতনা পরিশুদ্ধ ও বিকাশের জন্য দায়ী থাকে । কবিতা এভাবে শুদ্ধ থেকে শুদ্ধতার অবস্থানে নিয়ে যায় বলে আজও কবিতার প্রয়োজন মানুষ উপলব্ধি করে । কারণ কবিতা স্রেফ কোন বিনোদন নয়, প্রয়োজন । যা বিপদে ভরসা জোগায় । আনন্দে বিকশিত করে ।
ধারা থাকবেই । কবিতা নিয়ে নতুন ভাবনা হবেই ।কেউ চায় বা না চায় । কিংবা খবরের কাগজে 'এ সময় কি কবিতা লেখার সময় ' মার্কা লেখা লিখে ব্যবসায়িক কুলের কল্যাণ করুন । ধারার কারণে কবি সৌমিত্র রায় পৃথিবীর বুকে ক্ষুদ্রতম কবিতা লিখে ফেলেন যার শিরোনাম
' ট্রেকিং ' এক শব্দের কবিতা তা হল ' পা-হাড় '। একটু ভাবুন তবে পাবেন এই একটি শব্দ থেকে গড়ে ওঠা হাজারো শব্দ । বইটিতে সৌমিত্র পরিমিত অপরিমিতের
দিকদিশা তুলে ধরেছেন যা জানতে বইটি পড়া প্রয়োজন ।
ভাষা আমাদের সুখ দিয়েছে আনন্দ দিয়েছে শান্তিও দিয়েছে । এ পকেট বইটিতে কোন রাশভারি আলোচনা রাখেননি সৌমিত্র । নিয়মিত কবিতাচর্চার সুন্দর সুন্দর দিক আমাদের সামনে এনেছেন তিনি । তথ্য প্রযুক্তি যুগে দাঁড়িয়ে বলা যায় তিনি এভাবে লড়ে যাচ্ছেন । নতুন নতুন উদ্ভাবন ও চিন্তাসূত্র আমাদের সমৃদ্ধ করে তুলেছে ।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন