অবরুদ্ধ সময়ের -অনুগল্প
বইমেলা
কাশীনাথ সাহা
বইমেলার ১২১ নম্বর স্টলে কবিতার বইয়ের তাকে হাত দিতে গিয়েই অপর্ণাকে দেখতে পেলাম।অপর্ণাও আমাকে দেখতে পেল। দুজনেরই চোখে বিস্ময় আর খুশির ছটা। অপর্ণা জিজ্ঞেস করলো, অর্ণবদা তুমি! কি বই কিনছো? কবিতার নিশ্চয়ই! শঙ্খ ঘোষ না জয় গোস্বামী! নাকি মল্লিক! কার?
স্টল থেকে বেরিয়ে বাইরে এলাম। অপরাহ্নের আলোর মুগ্ধতা অপর্ণা -র শরীর ছুঁয়ে আমাকেও স্নাত করছে।
বইমেলার এক প্রান্ত থেকে আর এক সীমানা ছুঁয়ে এলাম। ওর হাত মুঠোয় নিয়ে বুক ভরে টেনে নিলাম নতুন বইয়ের বৈভব। কবিতার নৈঃশব্দ্য বিন্যাস ছুঁয়ে ছুঁয়ে চললাম দু'জনে। অনেকক্ষণ।
অপর্ণা -র মৃত শরীরের সামনে দাঁড়িয়ে কয়েক বছর আগের সেই দিনটিকে পুনরায় স্পর্শ করলাম!
বইমেলা
কাশীনাথ সাহা
বইমেলার ১২১ নম্বর স্টলে কবিতার বইয়ের তাকে হাত দিতে গিয়েই অপর্ণাকে দেখতে পেলাম।অপর্ণাও আমাকে দেখতে পেল। দুজনেরই চোখে বিস্ময় আর খুশির ছটা। অপর্ণা জিজ্ঞেস করলো, অর্ণবদা তুমি! কি বই কিনছো? কবিতার নিশ্চয়ই! শঙ্খ ঘোষ না জয় গোস্বামী! নাকি মল্লিক! কার?
স্টল থেকে বেরিয়ে বাইরে এলাম। অপরাহ্নের আলোর মুগ্ধতা অপর্ণা -র শরীর ছুঁয়ে আমাকেও স্নাত করছে।
বইমেলার এক প্রান্ত থেকে আর এক সীমানা ছুঁয়ে এলাম। ওর হাত মুঠোয় নিয়ে বুক ভরে টেনে নিলাম নতুন বইয়ের বৈভব। কবিতার নৈঃশব্দ্য বিন্যাস ছুঁয়ে ছুঁয়ে চললাম দু'জনে। অনেকক্ষণ।
অপর্ণা -র মৃত শরীরের সামনে দাঁড়িয়ে কয়েক বছর আগের সেই দিনটিকে পুনরায় স্পর্শ করলাম!
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন