সৌমিত্র রায়- এর জন্য গদ্য
প্রভাত চৌধুরী
২১.
কবিতাপাক্ষিক ৫ - এর প্রকাশ অনুষ্ঠান :
১৮ জুলাই ১৯৯৩। কল্যাণী হোটেল।বর্ধমান।
মঞ্চটির নামকরণ : শামসের আনোয়ার মঞ্চ।
আহ্বায়ক : বাকচর্চা।
এটুকুই বিজ্ঞাপন। এটুকুই প্রচারিত হয়েছিল। বিজ্ঞাপিত হয়েছিল।
আরো একটি আইটেম ছিল। ওই একই দিনে ওই একই উপলক্ষে শ্যামলবরণ সাহা-র প্রচ্ছদ এবং চিত্রকল্প সংস্থার টেরাকোটা প্রদর্শনী হয়েছিল গ্যালারি বর্ধমানে। ওই প্রদর্শনীর উদ্বোধন করেছিলেন পবিত্র মুখোপাধ্যায়।
আর কবিসম্মেলনে সভাপতিত্ব করেন আলোক সরকার।
এই কবিসম্মেলনে অংশগ্রহণ করতে কলকাতা থেকে গিয়েছিলেন : আলোক সরকার পবিত্র মুখোপাধ্যায় কমলেশ সেন সুবোধ সরকার প্রমোদ বসু নমিতা চৌধুরী ধীমান চক্রবর্তী প্রণব পাল অলোক বিশ্বাস তাপস রায় অরূপ আচার্য নাসের হোসেন গৌতম চট্টোপাধ্যায় সৌমিত বসু অরূপ পান্তী নীলাঞ্জন মুখোপাধ্যায় গোপাল আচার্য রজতেন্দ্র মুখোপাধ্যায় সুজিত হালদার এবং আমি।
মেদিনীপুর থেকে সমীরণ মজুমদার অজিত মিশ্র মানসকুমার চিনি।
বাঁকুড়া থেকে ঈশ্বর ত্রিপাঠী সচ্চিদানন্দ হালদার সুব্রত চেল।
কৃষ্ণনগর থেকে গিয়েছিলেন সঞ্জীব প্রামাণিক।
আর বর্ধমান জেলার জমায়েত ছিল ঈর্ষা করার মতো। নামগুলি পড়ে নিন :
মানব চক্রবর্তী মানবেন্দু রায় কুমুদবন্ধু নাথ মহম্মদ রফিক তপন চক্রবর্তী ভব রায় দীপ সাউ রমেশ তালুকদার প্রকাশ দাশ রাজকুমার রায়চৌধুরী উৎপল সাহা অমিত বাগল দেবাশিস মহান্তি বাসুদেব মণ্ডল নিয়াজুল হক অরবিন্দ মণ্ডল মুহম্মদ মতিউল্লাহ্ তাপস রায় দেবাশিস রায় সঞ্চয়িতা কুণ্ডূ শ্যামলবরণ সাহা সহ জেলার প্রায় সব কবিলেখক।
রবীন্দ্রগান পরিবেশন করেছিলেন কণা বসু।
সভাপতিত্ব করেছিলেন আলোক সরকার।
বিভিন্ন কবির কবিতার কোর্টেশন দিয়ে অলংকরণ করা হয়েছিল।
এর সব কৃতিত্ব বর্ধমানের বাকচর্চা এবং শ্যামলবরণ সাহা-র।
সম্ভবত এই অনুষ্ঠান থেকে আমরা অনেক কিছু পেয়েছিল। আমার ফিরে আসার সংবাদটি লোকজানাজানি হয়েছিল। আর আমার প্রাপ্তি ছিল দীপ সাউ নামক এক মহাপুরুষের।
সেসব কথা আগামীকাল।
প্রভাত চৌধুরী
২১.
কবিতাপাক্ষিক ৫ - এর প্রকাশ অনুষ্ঠান :
১৮ জুলাই ১৯৯৩। কল্যাণী হোটেল।বর্ধমান।
মঞ্চটির নামকরণ : শামসের আনোয়ার মঞ্চ।
আহ্বায়ক : বাকচর্চা।
এটুকুই বিজ্ঞাপন। এটুকুই প্রচারিত হয়েছিল। বিজ্ঞাপিত হয়েছিল।
আরো একটি আইটেম ছিল। ওই একই দিনে ওই একই উপলক্ষে শ্যামলবরণ সাহা-র প্রচ্ছদ এবং চিত্রকল্প সংস্থার টেরাকোটা প্রদর্শনী হয়েছিল গ্যালারি বর্ধমানে। ওই প্রদর্শনীর উদ্বোধন করেছিলেন পবিত্র মুখোপাধ্যায়।
আর কবিসম্মেলনে সভাপতিত্ব করেন আলোক সরকার।
এই কবিসম্মেলনে অংশগ্রহণ করতে কলকাতা থেকে গিয়েছিলেন : আলোক সরকার পবিত্র মুখোপাধ্যায় কমলেশ সেন সুবোধ সরকার প্রমোদ বসু নমিতা চৌধুরী ধীমান চক্রবর্তী প্রণব পাল অলোক বিশ্বাস তাপস রায় অরূপ আচার্য নাসের হোসেন গৌতম চট্টোপাধ্যায় সৌমিত বসু অরূপ পান্তী নীলাঞ্জন মুখোপাধ্যায় গোপাল আচার্য রজতেন্দ্র মুখোপাধ্যায় সুজিত হালদার এবং আমি।
মেদিনীপুর থেকে সমীরণ মজুমদার অজিত মিশ্র মানসকুমার চিনি।
বাঁকুড়া থেকে ঈশ্বর ত্রিপাঠী সচ্চিদানন্দ হালদার সুব্রত চেল।
কৃষ্ণনগর থেকে গিয়েছিলেন সঞ্জীব প্রামাণিক।
আর বর্ধমান জেলার জমায়েত ছিল ঈর্ষা করার মতো। নামগুলি পড়ে নিন :
মানব চক্রবর্তী মানবেন্দু রায় কুমুদবন্ধু নাথ মহম্মদ রফিক তপন চক্রবর্তী ভব রায় দীপ সাউ রমেশ তালুকদার প্রকাশ দাশ রাজকুমার রায়চৌধুরী উৎপল সাহা অমিত বাগল দেবাশিস মহান্তি বাসুদেব মণ্ডল নিয়াজুল হক অরবিন্দ মণ্ডল মুহম্মদ মতিউল্লাহ্ তাপস রায় দেবাশিস রায় সঞ্চয়িতা কুণ্ডূ শ্যামলবরণ সাহা সহ জেলার প্রায় সব কবিলেখক।
রবীন্দ্রগান পরিবেশন করেছিলেন কণা বসু।
সভাপতিত্ব করেছিলেন আলোক সরকার।
বিভিন্ন কবির কবিতার কোর্টেশন দিয়ে অলংকরণ করা হয়েছিল।
এর সব কৃতিত্ব বর্ধমানের বাকচর্চা এবং শ্যামলবরণ সাহা-র।
সম্ভবত এই অনুষ্ঠান থেকে আমরা অনেক কিছু পেয়েছিল। আমার ফিরে আসার সংবাদটি লোকজানাজানি হয়েছিল। আর আমার প্রাপ্তি ছিল দীপ সাউ নামক এক মহাপুরুষের।
সেসব কথা আগামীকাল।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন