সৌমিত্র রায় -এর জন্য গদ্য
প্রভাত চৌধুরী
২.
শুরুতেই একটি শিরোনাম নির্দিষ্ট করে রচনাটি লিখতে শুরু করেছিলাম। প্রথম কিস্তির শেষে এসে সেই শিরোনামটিকেই নস্যাৎ করলাম কোন অধিকার ! এর একটা জবাবদিহি করাটা জরুরি।
এর একটা বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা দিতে চাই প্রথমেই। আমরা সকলেই জানি আমাদের স্থানিক অবস্থান বদলে যায় প্রতিটি মুহূর্তে। কেননা আমাদের এই প্রিয় তথা নির্ভরশীল পৃথিবী কোনো স্থির গ্রহ নয়। পৃথিবী সরে গেলে আমিও সরে যেতে বাধ্য। আমি সরে গেলে আমার সিদ্ধান্ত সরে যাবে , এটাই পরিপূরকতার ধর্ম।আমি ধর্মচ্যুত হতে শিখিনি।
মাননীয় পাঠক লক্ষ করুন : আমি রচনাটির প্রথম পর্বের নামটিকেই শিরোধার্য করে রেখে দিলাম , এই দ্বিতীয় পর্বে। পর্বান্তরেও এই নামটি বজায় থাকবে।
এখনো জানানো হয়নি , সৌমিত্র রায়-কে আমি ঠিক কী জানাতে চাই ।তবে জানাবার বাসনা না থাকলে লেখার বাসনাও থাকত না। তাহলে বলা যেতে পারে জানাবার বাসনা-ই লেখার বাসনায় রূপান্তরিত হয়েছে।
বাসনার আদিতে বিরাজ করছে --- জানাবার।
যা অন্তে এসে লেখায়।
অর্থাৎ জানাবার জন্যই লেখা। আরো স্পষ্ট করে লিখছি --- সুনির্দিষ্ট কোনো বার্তা জানানোর জন্য লেখা। ' প্রেরিত বার্তা ' -য় ঠিক এমনটাই কি লিখেছিলাম। কী লিখেছিলাম সেটাকে অহেতুক গুরুত্ব দিতে চাইছি না। তার থেকে বরং গুরুত্ব দিচ্ছি এখন কী বার্তা দিতে চাইছি , সেই বিষয়টিকে পিনপয়েন্ট করে এগিয়ে যেতে চাইছি।
যদি বলি , যাদের সঙ্গে এখন পর্যন্ত আদৌ কোনো যোগাযোগ স্থাপন করতে পারিনি , তাদের সঙ্গে নতুন করে একটা ব্রিজ বানানো।
এই প্রকল্পে আত্মপরিচয় দেওয়াটা জরুরি।
আমি প্রভাত চৌধুরী , কবিতাকে আপডেট করতে চাই। শুধু আমি নিজেকে আপডেট করেই সন্তুষ্ট থাকতে রাজি নই। আমার সংকল্প , এই সময়ে যারা লেখালেখি শুরু করছে , তাদের জানাতে চাই --- তারাও কবিতাকে আপডেট করুক।
(চলছে...)
প্রভাত চৌধুরী
২.
শুরুতেই একটি শিরোনাম নির্দিষ্ট করে রচনাটি লিখতে শুরু করেছিলাম। প্রথম কিস্তির শেষে এসে সেই শিরোনামটিকেই নস্যাৎ করলাম কোন অধিকার ! এর একটা জবাবদিহি করাটা জরুরি।
এর একটা বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা দিতে চাই প্রথমেই। আমরা সকলেই জানি আমাদের স্থানিক অবস্থান বদলে যায় প্রতিটি মুহূর্তে। কেননা আমাদের এই প্রিয় তথা নির্ভরশীল পৃথিবী কোনো স্থির গ্রহ নয়। পৃথিবী সরে গেলে আমিও সরে যেতে বাধ্য। আমি সরে গেলে আমার সিদ্ধান্ত সরে যাবে , এটাই পরিপূরকতার ধর্ম।আমি ধর্মচ্যুত হতে শিখিনি।
মাননীয় পাঠক লক্ষ করুন : আমি রচনাটির প্রথম পর্বের নামটিকেই শিরোধার্য করে রেখে দিলাম , এই দ্বিতীয় পর্বে। পর্বান্তরেও এই নামটি বজায় থাকবে।
এখনো জানানো হয়নি , সৌমিত্র রায়-কে আমি ঠিক কী জানাতে চাই ।তবে জানাবার বাসনা না থাকলে লেখার বাসনাও থাকত না। তাহলে বলা যেতে পারে জানাবার বাসনা-ই লেখার বাসনায় রূপান্তরিত হয়েছে।
বাসনার আদিতে বিরাজ করছে --- জানাবার।
যা অন্তে এসে লেখায়।
অর্থাৎ জানাবার জন্যই লেখা। আরো স্পষ্ট করে লিখছি --- সুনির্দিষ্ট কোনো বার্তা জানানোর জন্য লেখা। ' প্রেরিত বার্তা ' -য় ঠিক এমনটাই কি লিখেছিলাম। কী লিখেছিলাম সেটাকে অহেতুক গুরুত্ব দিতে চাইছি না। তার থেকে বরং গুরুত্ব দিচ্ছি এখন কী বার্তা দিতে চাইছি , সেই বিষয়টিকে পিনপয়েন্ট করে এগিয়ে যেতে চাইছি।
যদি বলি , যাদের সঙ্গে এখন পর্যন্ত আদৌ কোনো যোগাযোগ স্থাপন করতে পারিনি , তাদের সঙ্গে নতুন করে একটা ব্রিজ বানানো।
এই প্রকল্পে আত্মপরিচয় দেওয়াটা জরুরি।
আমি প্রভাত চৌধুরী , কবিতাকে আপডেট করতে চাই। শুধু আমি নিজেকে আপডেট করেই সন্তুষ্ট থাকতে রাজি নই। আমার সংকল্প , এই সময়ে যারা লেখালেখি শুরু করছে , তাদের জানাতে চাই --- তারাও কবিতাকে আপডেট করুক।
(চলছে...)
Reading the text not simply for its content but also for PC's idiosyncratic style. It is said that the style is the man.
উত্তরমুছুন