সৌমিত্র রায়-এর জন্য গদ্য ১৫
প্রভাত চৌধুরী
১৫.
আর একবার মনে করিয়ে দিই আমি দশ বছর বামপন্থী গণসংগঠন তথা পার্টির সঙ্গে যুক্ত ছিলাম। সেমতোই সাংগঠনিক কাজকর্ম চলছিল।
সুনীলদার বাড়ি গেলাম ।পবিত্রদাও ছিলেন। প্রথম সংখ্যার আনুষ্ঠানিক প্রকাশ করার অনুরোধ সহ। সুনীলদা সানন্দে সম্মতি দিলেন।
সিনেমা চর্চাকেন্দ্র চিত্রবাণী-র সঙ্গে যুক্ত ছিল সুজিত হালদার।সুজিত জানালো ফাদার গাঁস্ত রোবের্জ সহ চিত্রবাণী-র একটা টিম উপস্থিত থাকবেন।
শান্তিময়-এর শিকড় তো বহরমপুর। প্রশান্ত গুহমজুমদার এসেছিল সেই অনুষ্ঠানে।
অনুষ্ঠানের আগের কিছু কথা বলা হয়নি। বিশেষত কবিতাপাক্ষিক- এর ছাপানো পোস্টার। আমাদের যুক্ত কমিটির পোস্টার ছাপা হত কেশব সেন স্ট্রিটের একটা লিথো- প্রেসের। ম্যাটার নিয়ে চলে গেলাম। যিনি ডিজাইন করতেন তিনি শিল্পী , আন্তরিকতার সঙ্গে ডিজাইন করে দিলেন কোনো দক্ষিণা ছাড়াই।পোস্টার ছাপার পর মূলত শান্তিময় , সুজিত আর আমি বিভিন্ন পয়েন্টে সেই পোস্টার সাঁটিয়ে দিলাম।
আগেই ঠিক হয়েছিল কালীঘাট মিলন সংঘের ঘরে এই অনুষ্ঠান হবে। মূলত ষষ্ঠী এবং কার্তিক-এর সৌজন্যে ক্লাবঘর পাওয়া গিয়েছিল।এবং আলো- পাখা ছাড়াও যাবতীয় ডেকরেশন করে দিয়েছিল কল্যাণী এন্টার প্রাইজের ভরত বাগ।
আমার ঝাড়লণ্ঠনের প্রতি একটা তীব্র আকর্ষণ আছে। ভরতের গোডাউনের সবথেকে বড়ো ঝাড়বাতিটি লাগানো হয়েছিল সেই অনুষ্ঠানে।আর পাখা। টালিগঞ্জের স্টুডিও পাড়ায় ঝড় তোলার জন্য যে পাখা ব্যবহার করা হয় , ভরত সেই পাখা দিয়েছিল কবিতাপাক্ষিক-কে।
এবং সেই ঝড় যে বাংলাকবিতায় উঠেছিল এটা আমার পক্ষে বলাটা শোভন নয়। বললাম না।কিন্তু প্রকাশ অনুষ্ঠান সম্পর্কে কিছু তথ্য তো দেওয়া যেতেই পারে।
আগামীকাল সেই সংবাদপ্রবাহ।
প্রভাত চৌধুরী
১৫.
আর একবার মনে করিয়ে দিই আমি দশ বছর বামপন্থী গণসংগঠন তথা পার্টির সঙ্গে যুক্ত ছিলাম। সেমতোই সাংগঠনিক কাজকর্ম চলছিল।
সুনীলদার বাড়ি গেলাম ।পবিত্রদাও ছিলেন। প্রথম সংখ্যার আনুষ্ঠানিক প্রকাশ করার অনুরোধ সহ। সুনীলদা সানন্দে সম্মতি দিলেন।
সিনেমা চর্চাকেন্দ্র চিত্রবাণী-র সঙ্গে যুক্ত ছিল সুজিত হালদার।সুজিত জানালো ফাদার গাঁস্ত রোবের্জ সহ চিত্রবাণী-র একটা টিম উপস্থিত থাকবেন।
শান্তিময়-এর শিকড় তো বহরমপুর। প্রশান্ত গুহমজুমদার এসেছিল সেই অনুষ্ঠানে।
অনুষ্ঠানের আগের কিছু কথা বলা হয়নি। বিশেষত কবিতাপাক্ষিক- এর ছাপানো পোস্টার। আমাদের যুক্ত কমিটির পোস্টার ছাপা হত কেশব সেন স্ট্রিটের একটা লিথো- প্রেসের। ম্যাটার নিয়ে চলে গেলাম। যিনি ডিজাইন করতেন তিনি শিল্পী , আন্তরিকতার সঙ্গে ডিজাইন করে দিলেন কোনো দক্ষিণা ছাড়াই।পোস্টার ছাপার পর মূলত শান্তিময় , সুজিত আর আমি বিভিন্ন পয়েন্টে সেই পোস্টার সাঁটিয়ে দিলাম।
আগেই ঠিক হয়েছিল কালীঘাট মিলন সংঘের ঘরে এই অনুষ্ঠান হবে। মূলত ষষ্ঠী এবং কার্তিক-এর সৌজন্যে ক্লাবঘর পাওয়া গিয়েছিল।এবং আলো- পাখা ছাড়াও যাবতীয় ডেকরেশন করে দিয়েছিল কল্যাণী এন্টার প্রাইজের ভরত বাগ।
আমার ঝাড়লণ্ঠনের প্রতি একটা তীব্র আকর্ষণ আছে। ভরতের গোডাউনের সবথেকে বড়ো ঝাড়বাতিটি লাগানো হয়েছিল সেই অনুষ্ঠানে।আর পাখা। টালিগঞ্জের স্টুডিও পাড়ায় ঝড় তোলার জন্য যে পাখা ব্যবহার করা হয় , ভরত সেই পাখা দিয়েছিল কবিতাপাক্ষিক-কে।
এবং সেই ঝড় যে বাংলাকবিতায় উঠেছিল এটা আমার পক্ষে বলাটা শোভন নয়। বললাম না।কিন্তু প্রকাশ অনুষ্ঠান সম্পর্কে কিছু তথ্য তো দেওয়া যেতেই পারে।
আগামীকাল সেই সংবাদপ্রবাহ।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন