i-চিন্তন ও কাব্যযোগ
সৌমিত্র রায়
আমরা প্রতি মুহূর্তে চিন্তা করি ৷ আমাদের অনুভব অনুভূতির উৎস হল এই চিন্তা করার ধরন ৷ এই চিন্তা করার ধরন অনেকটাই নির্ভর করে আমাদের মনের ভেতরে প্রতিষ্ঠিত বিশ্বাসের উপর ৷ যার যেমন বিশ্বাস, তার তেমন চিন্তাচেতনার ধরন ৷ তার তেমন অনুভব-অনুভূতির ধরন ৷
আজকের সমাজ-সভ্যতায় বেশিরভাগ মানুষই পরিবেশ-পরিস্থিতির উপর দাঁড়িয়ে নিরন্তর দু:খ বেদনা যন্ত্রণা হতাশা ব্যর্থতার অনুভবে জর্জরিত ৷ কিন্তু প্রত্যেকেই স্ব স্ব অবস্থানের পরিবেশ পরিস্থিতির মোকাবিলা করেই জীবনে শান্তি, আনন্দ অনুভবে সময় যাপন করতে পরমেশ্বর-আল্লাহ-গডের কাছে কাতর প্রার্থণা করেন ! ঈশ্বর বা দেব-দেবীর স্মৃতিতেও প্রার্থণা জানাই নিরন্তর ! কিন্তু আমাদের চেতনার পরিচর্যা করছি কি ? হয়তো সবাই বলবেন, "সে আবার কী ? তা তো করা হয় না !" এই চেতনা হল অন্তরে সেই বিশ্বাসের জায়গা, যেখান থেকে আমরা আমাদের সম্মুখীন পরিবেশ-পরিস্থিতির মোকাবিলা করার শক্তি খুঁজি ৷ কোয়ালিটি চেতনা অনুযায়ী, কোয়ালিটি শক্তি পেয়ে থাকি ৷ আর চেতনার পরিচর্যা না করলেই কুসংস্কার চেতনাতে আশ্রয় নেয় ৷ "বিজ্ঞান"-এরও কুসংস্কার আছে ৷ ধর্মমতেরও আছে ৷ স্ব-মতেরও আছে ৷ নিরন্তর পরিচর্যার মাধ্যমেই চেতনাকে কুসংস্কারমুক্ত রাখা যায় ৷ জীবনে প্রকৃত শান্তি ও আনন্দলাভ করা যায় ৷
জানতে হবে ৷ নিরন্তর জানার জন্য মনকে প্রস্তুত করে রাখতে হবে ৷
আমরা মনের মধ্যে এক বিশ্বাস প্রতিষ্ঠার কথা বলি ৷ মন যুক্তি খোঁজে ৷ যুক্তি দিয়েই মনে এই বিশ্বাস প্রতিষ্ঠা করতে হবে যে এই সৃষ্টি এক মহাকাব্য ৷ যার বিষয়গুলি পূর্বনির্ধারিত , কিন্তু উপস্থাপন টাটকা ৷ পূর্বনির্ধারিত প্রেক্ষাপটেই নিরন্তরভাবেই মহাকাব্যের এই সৃজনশীলতা চলে ! শৈলী, উপস্থাপন, অভিনয়ের নানান পরীক্ষা-নিরীক্ষা নিরন্তরভাবেই চলে, কিন্তু কোনো কিছুই মূল স্ক্রীপ্ট কিংবা নির্দেশনাকে ছাপিয়ে যায় না ! এই মহাকাব্যের চেতনাকেই নিজ মনে বিশ্বাসে প্রতিষ্ঠিত করতে হবে ৷ এ বিষয়ে নিরন্তর জানা এবং যুক্তি দিয়ে পরিচর্যার মধ্য দিয়েই জীবনে সাফল্য লাভ সম্ভব ৷ এতে জীবনযাপন কাব্যময়তার সৌন্দর্যে ভরে ওঠে এবং শান্তি, আনন্দ অনুভবে অভ্যস্থ হওয়া যায় ৷
i-চিন্তন এই মহান যোগে নিরন্তর শক্তি যোগাচ্ছে !
নবরূপে এই বিশ্বাসের সাথে যোগসূত্র স্থাপনই হল সমসময়ের যুগচেতনায় দীক্ষা গ্রহণ এবং জীবনে দিব্য আনন্দ ও শান্তি লাভের উপায় ৷
কাব্যযোগের বীজমন্ত্র হল ~ নিরন্তর "শান্তি" "আনন্দ" উচ্চারণ, লিখন, প্রয়োগের অভ্যাস ৷
এ বিষয়ে বিস্তারিতভাবে জানুন ৷ আসুন নিরন্তর কাব্যযোগ অভ্যাসে থাকি ৷
৷৷ আনন্দ ৷৷
সৌমিত্র রায়
আমরা প্রতি মুহূর্তে চিন্তা করি ৷ আমাদের অনুভব অনুভূতির উৎস হল এই চিন্তা করার ধরন ৷ এই চিন্তা করার ধরন অনেকটাই নির্ভর করে আমাদের মনের ভেতরে প্রতিষ্ঠিত বিশ্বাসের উপর ৷ যার যেমন বিশ্বাস, তার তেমন চিন্তাচেতনার ধরন ৷ তার তেমন অনুভব-অনুভূতির ধরন ৷
আজকের সমাজ-সভ্যতায় বেশিরভাগ মানুষই পরিবেশ-পরিস্থিতির উপর দাঁড়িয়ে নিরন্তর দু:খ বেদনা যন্ত্রণা হতাশা ব্যর্থতার অনুভবে জর্জরিত ৷ কিন্তু প্রত্যেকেই স্ব স্ব অবস্থানের পরিবেশ পরিস্থিতির মোকাবিলা করেই জীবনে শান্তি, আনন্দ অনুভবে সময় যাপন করতে পরমেশ্বর-আল্লাহ-গডের কাছে কাতর প্রার্থণা করেন ! ঈশ্বর বা দেব-দেবীর স্মৃতিতেও প্রার্থণা জানাই নিরন্তর ! কিন্তু আমাদের চেতনার পরিচর্যা করছি কি ? হয়তো সবাই বলবেন, "সে আবার কী ? তা তো করা হয় না !" এই চেতনা হল অন্তরে সেই বিশ্বাসের জায়গা, যেখান থেকে আমরা আমাদের সম্মুখীন পরিবেশ-পরিস্থিতির মোকাবিলা করার শক্তি খুঁজি ৷ কোয়ালিটি চেতনা অনুযায়ী, কোয়ালিটি শক্তি পেয়ে থাকি ৷ আর চেতনার পরিচর্যা না করলেই কুসংস্কার চেতনাতে আশ্রয় নেয় ৷ "বিজ্ঞান"-এরও কুসংস্কার আছে ৷ ধর্মমতেরও আছে ৷ স্ব-মতেরও আছে ৷ নিরন্তর পরিচর্যার মাধ্যমেই চেতনাকে কুসংস্কারমুক্ত রাখা যায় ৷ জীবনে প্রকৃত শান্তি ও আনন্দলাভ করা যায় ৷
জানতে হবে ৷ নিরন্তর জানার জন্য মনকে প্রস্তুত করে রাখতে হবে ৷
আমরা মনের মধ্যে এক বিশ্বাস প্রতিষ্ঠার কথা বলি ৷ মন যুক্তি খোঁজে ৷ যুক্তি দিয়েই মনে এই বিশ্বাস প্রতিষ্ঠা করতে হবে যে এই সৃষ্টি এক মহাকাব্য ৷ যার বিষয়গুলি পূর্বনির্ধারিত , কিন্তু উপস্থাপন টাটকা ৷ পূর্বনির্ধারিত প্রেক্ষাপটেই নিরন্তরভাবেই মহাকাব্যের এই সৃজনশীলতা চলে ! শৈলী, উপস্থাপন, অভিনয়ের নানান পরীক্ষা-নিরীক্ষা নিরন্তরভাবেই চলে, কিন্তু কোনো কিছুই মূল স্ক্রীপ্ট কিংবা নির্দেশনাকে ছাপিয়ে যায় না ! এই মহাকাব্যের চেতনাকেই নিজ মনে বিশ্বাসে প্রতিষ্ঠিত করতে হবে ৷ এ বিষয়ে নিরন্তর জানা এবং যুক্তি দিয়ে পরিচর্যার মধ্য দিয়েই জীবনে সাফল্য লাভ সম্ভব ৷ এতে জীবনযাপন কাব্যময়তার সৌন্দর্যে ভরে ওঠে এবং শান্তি, আনন্দ অনুভবে অভ্যস্থ হওয়া যায় ৷
i-চিন্তন এই মহান যোগে নিরন্তর শক্তি যোগাচ্ছে !
নবরূপে এই বিশ্বাসের সাথে যোগসূত্র স্থাপনই হল সমসময়ের যুগচেতনায় দীক্ষা গ্রহণ এবং জীবনে দিব্য আনন্দ ও শান্তি লাভের উপায় ৷
কাব্যযোগের বীজমন্ত্র হল ~ নিরন্তর "শান্তি" "আনন্দ" উচ্চারণ, লিখন, প্রয়োগের অভ্যাস ৷
এ বিষয়ে বিস্তারিতভাবে জানুন ৷ আসুন নিরন্তর কাব্যযোগ অভ্যাসে থাকি ৷
৷৷ আনন্দ ৷৷
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন